হে প্রিয়তমা, তুমি যা খুশি তাই ভালো; আপনার ইচ্ছা চিরন্তন. ||7||
নানক, যারা সর্বব্যাপী প্রভুর প্রেমে আচ্ছন্ন, হে প্রিয়, তারা স্বাভাবিক স্বাচ্ছন্দ্যে তাঁর প্রেমে মত্ত থাকে। ||8||2||4||
হে প্রিয়তমা, তুমি আমার অবস্থার কথা সবই জানো; আমি এটা সম্পর্কে কার সাথে কথা বলতে পারি? ||1||
তুমি সকল প্রাণীর দাতা; আপনি তাদের যা দেন তা তারা খায় এবং পরে। ||2||
সুখ ও বেদনা তোমার ইচ্ছায় আসে, হে প্রিয়তমা; তারা অন্য কোন থেকে আসে না. ||3||
তুমি আমাকে যা করিয়ে দাও, হে প্রিয়তমা, আমি তাই করি; আমি আর কিছু করতে পারি না। ||4||
হে প্রিয়তমা, যখন আমি প্রভুর নাম জপ ও ধ্যান করি তখন আমার সমস্ত দিন ও রাত্রি ধন্য হয়। ||5||
তিনি সেই কাজগুলো করেন, হে প্রিয়তমা, যা পূর্বনির্ধারিত এবং তার কপালে খোদাই করা আছে। ||6||
এক স্বয়ং সর্বত্র বিরাজমান, হে প্রিয়; প্রতিটি হৃদয়ে তিনি বিরাজ করছেন। ||7||
পৃথিবীর গভীর গহ্বর থেকে আমাকে উঠাও, হে প্রিয়তম; নানক তোমার অভয়ারণ্যে নিয়ে গেছে। ||8||3||22||15||2||42||
রাগ আসা, প্রথম মেহল, পাতা লিখি ~ বর্ণমালার কবিতা:
এক সর্বজনীন সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বর। সত্য গুরুর কৃপায়:
সাসা: যিনি বিশ্ব সৃষ্টি করেছেন, তিনিই সকলের এক প্রভু ও কর্তা।
যাঁদের চেতনা তাঁর সেবায় অঙ্গীকারবদ্ধ- তাঁদের জন্ম ও পৃথিবীতে আগমন ধন্য। ||1||
হে মন, তাকে ভুলে যাও কেন? তুমি বোকা মন!
যখন তোমার হিসাব সামঞ্জস্য করা হবে, হে ভাই, তখনই তোমাকে বিজ্ঞ বিচার করা হবে। ||1||বিরাম ||
Eevree: আদি প্রভু দাতা; তিনি একাই সত্য।
যে গুরমুখ এই অক্ষরের মাধ্যমে ভগবানকে বোঝে তার কাছ থেকে কোন হিসাব নেই। ||2||
ওরা: যার সীমা খুঁজে পাওয়া যায় না তার প্রশংসা গাও।
যারা সেবা করে এবং সত্য অনুশীলন করে, তারা তাদের ফল লাভ করে। ||3||
গঙ্গা: যিনি আধ্যাত্মিক জ্ঞান বোঝেন তিনি একজন পন্ডিত, একজন ধর্মীয় পণ্ডিত হন।
যিনি সকল প্রাণীর মধ্যে এক প্রভুকে চিনেন তিনি অহংকার কথা বলেন না। ||4||
কাক্কা: চুল যখন ধূসর হয়ে যায়, তখন শ্যাম্পু ছাড়াই চকচক করে।
মৃত্যুর রাজার শিকারীরা এসে তাকে মায়ার শৃঙ্খলে বেঁধে রাখে। ||5||
খাখা: সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর রাজা; সে পুষ্টি দিয়ে দাসত্ব করে।
তাঁর বাঁধনে, সমস্ত জগৎ আবদ্ধ; অন্য কোন কমান্ড বিরাজ করে না। ||6||
গগ্গা: যিনি বিশ্বজগতের প্রভুর গান গাওয়া ত্যাগ করেন, তিনি তাঁর কথায় অহংকারী হন।
যিনি পাত্রগুলিকে আকৃতি দিয়েছেন, এবং বিশ্বকে ভাটা বানিয়েছেন, তিনি সিদ্ধান্ত নেন কখন সেগুলিকে এতে রাখবেন। ||7||
ঘাঘা: যে সেবক সেবা করে, সে গুরুর শব্দের সাথে যুক্ত থাকে।
যে মন্দ ও ভালোকে এক ও অভিন্ন বলে চিনতে পারে- এইভাবে সে প্রভু ও গুরুতে লীন হয়ে যায়। ||8||
চাচা: তিনি চারটি বেদ, চারটি সৃষ্টির উৎস এবং চারটি যুগ সৃষ্টি করেছেন
- প্রতিটি যুগে তিনি স্বয়ং যোগী, ভোগী, পণ্ডিত ও পণ্ডিত হয়েছেন। ||9||