কে বিভূতিতে শোভা পাচ্ছে
তার শরীর ছাইয়ে ছেয়ে গেছে এবং সবাই তার প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছিল।
কে যেন ন্যাপি বেঁধে যাচ্ছে
তিনি কটি-কাপড় পরতেন এবং মাঝে মাঝে কথা বলতেন
যিনি ধর্মের বাহক
তিনি ছিলেন তাকওয়া অবলম্বনকারী এবং পাপ ধ্বংসকারী।247।
যার শব্দ প্রতিনিয়ত বাজছে,
শিঙ্গায় ফুঁক দেওয়া হচ্ছিল এবং পাপগুলো পালিয়ে যাচ্ছিল
আদেশ কথা বলে
সেখানে ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠ করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
যারা পবিত্র ভূমির অন্তর্গত,
ধর্ম রাষ্ট্রের আকারে,
একটি ন্যাপি টায়ার,
সেই পবিত্র দেশে, ধর্মীয় পোশাক ধারণ করে, সিংহ-বস্ত্র পরা তাকে দীপ্তি মনে করে প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।249।
যা অনর্থ মুক্ত,
তিনি দুর্ভাগ্য বর্জিত এবং সন্ন্যাসের সাথে সংযুক্ত ছিলেন
সর্বোচ্চ এবং পবিত্র,
তিনি ছিলেন পরম নিষ্পাপ এবং সকলের বন্ধু।
যার স্থাবর অঙ্গ রয়েছে,
অবর্ণনীয় রূপ ধারণ করে তিনি যোগে মগ্ন ছিলেন
নৈর্ব্যক্তিক
তিনি ছিলেন একজন সন্ন্যাসী রাজা।251.
যিনি (বাহান্ন) বিয়ার পূজা করেন,
তিনি ছিলেন বীরদের নায়ক এবং সকল শাখার অনুশীলনকারী
ধার্মিক কাজ
তিনি ছিলেন একজন সন্ন্যাসী, অবহেলিত কর্ম সম্পাদন করতেন।252।
কপটতা ছাড়া (অর্থ - সততা),
অপসারণযোগ্য,
অন্যায় অপসারণকারী
তিনি ছিলেন সেই প্রভুর মতো, যিনি অবিনশ্বর, এবং ন্যায়পরায়ণ, অন্যায় দূরকারী৷253৷
যিনি কর্মের বিনাশকারী,
সকলের দাস,
নগ্ন শরীর
তিনি ছিলেন কর্মের বিনাশকারী, সকলের সেবাদাতা, সর্বত্র, অসংলগ্ন এবং মহিমান্বিত।254।
সর্বদর্শন,
পাপ ধ্বংসকারী,
যোগব্যায়াম অনুশীলনকারী
তিনি ছিলেন সকল স্থানে গমনকারী, পাপ দূরকারী, সকল ব্যাধির উর্ধ্বে এবং যিনি শুদ্ধ যোগী ছিলেন।255।
একাদশ গুরু, রাজা সুরথের বর্ণনার শেষ।
এখন শুরু হয় দ্বাদশ গুরু হিসাবে একটি মেয়েকে দত্তক নেওয়ার বর্ণনা
রাসাভাল স্তবক
দত্ত এগিয়ে গেলেন
অতঃপর দত্ত তাঁহাকে দেখিয়া আরও অগ্রসর হইলেন, পাপ পলাইয়া গেল
ভয়াবহ ঘন্টা ধর্মঘট,
বনের ময়ূরের গানের মতো গানের বজ্রধ্বনি চলতে থাকে।256।
নতুন গান বাজানো হয়।
আকাশে শিং বাজল আর পৃথিবীর পাপ পালিয়ে গেল
দেবীর পূজা করি,