কৈলাস মাতি নামে এক সুন্দরী রাণী থাকতেন
যার কাছ থেকে পৃথিবীর রাজারা যুদ্ধ শিখেছেন। 1.
চব্বিশ:
তার স্বামী ছিলেন একজন বীর সিং (নাম ব্যক্তি)।
যার রূপ ও ছদ্মবেশে বিশ্ব আলোচনা করত।
তার অপার সৌন্দর্য ছিল সুন্দর
যাকে দেখলেই মনের মধ্যে রোদ-চাঁদ থাকত। 2.
(তিনি) দিনরাত শত্রুদের ধ্বংস করতেন
আর রাজার পরগনা মারতো।
তিনি একটি বিমানও যেতে দেবেন না।
সবাইকে ডাকাতি করতেন। 3.
অবিচল:
সবাই মিলে লুটপাট
তিনি সেখানে গিয়েছিলেন যেখানে শাহজাহান সম্রাট ছিলেন।
সবাই দরবারে এসে চিৎকার করতে লাগল,
(হে রাজা!) আমাদের বিচার করুন এবং তাদের হত্যা করুন। 4.
রাজা বললেনঃ
বল, কে তোমাকে ছিনতাই করেছে, (আমরা) তাকে মেরে ফেলি।
এখানে তার নাম দিন।
এখন আমি তার উপর আমার সৈন্যবাহিনী স্থাপন করছি
আর আমি তোমার সব মাল ওর কাছ থেকে নেব। 5.
ফিরাঙ্গিরা বলল,
দ্বৈত:
যেখানে কামাচ্যের (দেবী) মন্দির আছে, তিনি সেই জায়গার রাজা।
(তিনি) বহু ফিরঙ্গীকে হত্যা করে সম্পত্তি কেড়ে নেন। 6.
চব্বিশ:
এইভাবে রাজা যখন শুনলেন
সেখানে অনেক সৈন্য পাঠানো হয়।
সেখানে সেনাবাহিনী আসছিল।
যেখানে কামছায়ার মন্দির সাজানো হয়েছিল।
অবিচল:
ততক্ষণে বীর সিং দিব-লোকে (স্বর্গে) চলে গেছেন।
রানী (রাজার দেহ) পুড়িয়ে ফেললেন, কিন্তু লোকদের জানালেন না।
(তিনি লোকদের বললেন) রাজা কয়েকদিন ধরে অসুস্থ।
(রাণী) তলোয়ার হাতে নিয়ে রাজ্যের কার্যভার গ্রহণ করেন। 8.
যতক্ষণ না রাজা আসে, আমি যাই (যুদ্ধ)।
আমি এই শত্রুদের মাথায় তরবারি চালাই।
সমস্ত শত্রুকে হত্যা করে (তারপর) আমি ঘরে ফিরব
এবং আমি হাসিমুখে আমার স্বামীকে প্রণাম করব। 9.
এমন কথা শুনে সকল যোদ্ধা খুশি হলেন।
সবাই একে অপরের বর্ম হাতে নিল।
কিছু যোদ্ধা রাণীকে (শত্রুর) সেনাবাহিনী দেখিয়েছিল।
সে সেনাবাহিনীতে প্রবেশ করে সবাইকে হত্যা করে। 10.
(রানী) রাতে দশ হাজার গরুর আদেশ দিলেন
আর দু-একটা মশলা জ্বালিয়ে ষাঁড়ের শিংয়ে বেঁধে রাখত।
এদিক থেকে শত্রুপক্ষকে (ষাঁড়) দেখিয়ে সে (নিজে) ওপার থেকে এসেছে।
ক্রিকেটের মতো বড় বড় রাজাদের মেরেছে। 11.
অবিচল: