প্রেয়সীর কথা শুনে রুকমণি তার সব দুঃখ ভুলে গেল
সে মাথা নিচু করে বলল, “হে প্রভু! আমি ভুল করেছি, দয়া করে আমাকে ক্ষমা করুন
প্রভুর যে প্রশংসা সে উচ্চারণ করেছিল, তা বর্ণনা করা যায় না
সে বলল, “হে প্রভু! আমি আপনার আনন্দ বুঝতে পারিনি।" 2158.
দোহরা
(কবি) শ্যাম চিৎ সহ রুকমণির 'মান' গল্প বলেছেন।
কবি শ্যাম রুকমণির এই প্রশংসামূলক গল্পটি রচনা করেছেন এতে নিজেকে নিমগ্ন করে এখন কী হবে, অনুগ্রহ করে শুনুন।2159।
কবির বক্তব্যঃ
স্বয়্যা
কৃষ্ণের যে সমস্ত স্ত্রী ছিল, তিনি তাদের প্রত্যেককে দশটি পুত্র ও কন্যা দান করে খুশি হয়েছিলেন
তারা তাদের কাঁধে হলুদ পোশাক পরেছিল,
(কবি) শ্যাম বলেন, তাদের সবাইকে শ্রীকৃষ্ণের মতো দেখতে এবং তাদের সবার কাঁধে হলুদ দোপাট্টা।
এরা সবই ছিল কৃষ্ণের প্রতিনিধি। কৃষ্ণ, করুণার সাগর (জগতের) অপূর্ব খেলা দেখার জন্য এই পৃথিবীতে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। 2160।
(দশম স্কন্ধ পুরাণ) বাচিত্তর নাটকে রুকমণির সাথে আনন্দের বর্ণনার সমাপ্তি
অনিরুদ্ধের বিয়ের বর্ণনা
স্বয়্যা
তখন কৃষ্ণ তার ছেলে অনিরুদ্ধকে বিয়ে করার কথা ভাবলেন
রুকমণির মেয়েও সুন্দরী ছিল এবং তার বিয়েও করতে হয়েছিল
তার কপালে জাফরানের অগ্রভাগের চিহ্ন লাগানো হল এবং সমস্ত ব্রাহ্মণ একসাথে বেদ পাঠ করলেন।
কৃষ্ণ তাঁর সমস্ত স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে বলরামের সাথে প্রতিযোগিতা দেখতে আসেন।2161।
চৌপাই
শ্রীকৃষ্ণ সেই নগরে গেলেন,
কৃষ্ণ যখন নগরে গেলেন, তখন সেখানে নানা ধরনের আমোদ-প্রমোদ ও আনন্দের ঘটনা ঘটেছিল
রুকমণি রুক্মীকে দেখে,