ব্রহ্মা বিষ্ণুর সেবা করলেন,
তখন জগৎ দেব শ্রী কৃষ্ণ আবির্ভূত হলেন। 1.
কংস মুর ছিলেন অসুরের অবতার।
(তিনি) পূর্বজন্মের শত্রুতার কথা স্মরণ করলেন।
তিনি তাকে (কৃষ্ণ) হত্যার দাবি করতেন।
আর প্রতিদিনই সেখানে দৈত্য পাঠাতেন। 2.
কৃষ্ণের হাতে প্রথম পুতনা নিহত হয়।
তারপর শাক্তসুরের (দানব) দেহ ধার (অর্থাৎ বধ) করে যমলোকে পাঠালেন।
তারপর বকাসুর দৈত্যকে বধ করলেন
এবং বৃক্ষভাসুরের শিং ('বৃক্ষনা') উপড়ে ফেললেন। 3.
অঘাসুরের পাপ ('আঘ') দূর করেছেন।
এরপর কেসিকে (দৈত্য) পা ধরে হত্যা করা হয়।
তারপর তিনি ব্রহ্মাকে (তার) কৃতক দেখালেন।
হাতে পর্বত তুলে ইন্দ্রকে পরাজিত করেন। 4.
নন্দকে বরুণের কাছ থেকে দূরে নিয়ে আসেন।
সন্দীপনের ছেলেদের সঙ্গে যোগ দেন।
দাভানালের কাছ থেকে বহিষ্কৃতদের রক্ষা করেছেন
আর ব্রজভূমিতে তিনি গোয়ালদের নিয়ে আখড়া তৈরি করেছিলেন। 5.
কুওয়ালিয়া হাতির দাঁত বের করে দিল।
ঘুষি চান্দুর।
মামলাগুলো আঁকড়ে ধরে তিনি কংসকে কাবু করেন।
তিনি উগ্রসৈনের মাথায় ছাতা দোলালেন। 6.
জরাসন্ধের বাহিনীকে ধ্বংস করে।
শঙ্খাসুরকে হত্যা করে শঙ্খকে নিয়ে গেল।
দেশগুলোর রাজাদের পরাজিত করে
প্রবেশ করলেন দ্বারিকা শহরে। 7.
দন্তবক্র ও নরকাসুরকে হত্যা করেন।
বিয়ে করেছেন ষোল হাজার নারীকে।
পরজাত স্বর্গ থেকে তলোয়ার এনেছে।
বিন্দ্রবনে সৃষ্টি লীলা। 8.
তিনি পাণ্ডবদের পরাজিত করেন।
দ্রৌপতির লজ বাঁচিয়েছে।
কৌরবদের সমগ্র দলকে ধ্বংস করে দেন।
সাধুদের কষ্ট (কষ্ট) করতে দেওয়া হয়নি। 9.
সব তথ্য দিলে,
তাই শাস্ত্র বড় হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তাই একটু কথা (অর্থ- সংক্ষিপ্ত কথা) করা হয়েছে।
(যেখানে) ভুল হয়েছে, (সেই) কবিদের উচিত তা সংশোধন করা। 10.
এখন রুক্মিণীর গল্প বলি
যিনি প্রতারণা করে কৃষ্ণের মতো স্বামীকে বিয়ে করেছিলেন।
(তিনি) একটি চিঠি লিখে ব্রাহ্মণের কাছে পাঠালেন
(এবং বললেন যে) মহারাজের (শ্রীকৃষ্ণ) কাছে গিয়ে বল। 11.
স্ব:
শিশুপালের সাথে আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে। তিনি এসেছেন বিয়ের অনুষ্ঠানে।
(কিন্তু) আমি মধুসূদনার প্রতি মোহগ্রস্ত, যার মূর্তি এমনকি সোনা ('হাটন') কেড়ে নেওয়া হয়।
প্রতিস্থাপন ছাড়া যেমন চাত্রিকের তৃষ্ণা নিবারণ হয় না (তাই আমার তৃষ্ণা) ঘন শ্যাম ধন্য (তৃপ্ত)।
(আমি) পরাজয়ে পড়েছি, কিন্তু হৃদয়ের বেদনা দূর হয় নি। তাকিয়ে আছি, কিন্তু হাই কৃষ্ণ এলেন না। 12।
চব্বিশ: