যে রাণী বন্ধুদের হাতে নিহত হবে।
রাণী মারা গেলে রাজা মারা যাবে
আর আমাদের টাকা আসবে কোথা থেকে? 19.
প্রহরীরা খুব লোভী ছিল
আর গোপন কথা রাজাকে জানালেন না।
মিত্রদের সাথে রানীকে হত্যা করেনি
আর টাকার লোভে তিনি বিষয়টি পিছিয়ে দেন। 20।
এখানে শ্রীচরিত্রোপাখ্যানের ত্রিয়া চরিত্রের মন্ত্রি ভূপ সম্বাদের ২০৬তম অধ্যায়ের সমাপ্তি, সবই শুভ। 206.3896। যায়
দ্বৈত:
কুচ (কুচ) বিহারের রাজার নাম ছিল বীর দত্ত।
তার প্রচুর সম্পদ ছিল এবং ইন্দ্রপুর নগরে থাকতেন। 1.
চব্বিশ:
তার উপপত্নী ছিলেন মাতি নামে এক সুন্দরী।
ধরুন রতির স্বামীর (কাম দেব) একটি মেয়ে আছে।
কাম কালা নামে তার একটি কন্যা ছিল
যিনি দেবতা ও অসুরদের দ্বারা মোহিত হয়েছিলেন। 2.
শহরে যাকে ইচ্ছা তাকে মেরে ফেলত।
আকবরও পাত্তা দেননি।
পাদদেশীয় এলাকায় কাউকে বসতি স্থাপন করতে দেয়নি
আর ব্যবসায়ীদের লুটপাট করে। 3.
বাদশাহ আকবর খুব রেগে গেলেন
এবং শত্রু বাহিনী দিয়ে তার উপর হামলা চালায়।
সমস্ত যোদ্ধা সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে শুয়ে পড়ল
আর বর্ম পরিয়ে ঘণ্টা বাজালেন। 4.
দ্বৈত:
যখন তারা কাউচবিহারের কাছাকাছি চলে আসে
(অতঃপর) তারা রণ-এর ঘণ্টা বাজিয়ে (রাজাকে) এভাবে একটি চিঠি পাঠাল।
চিঠিতে ভালো করে লেখা আছে যে না হয় এসে
পরী পাই বা অন্য কোথাও যান বা (তখন) বর্ম যত্ন নিন। 6.
চব্বিশ:
এ কথা শুনে রাজা
তাই সে ধৈর্য্য ধারণ না করে পালিয়ে গেল।
এ কথা শুনে মুশকা মাতি
তাই রাজাকে বেঁধে ঘণ্টা বাজালেন। 7.
বিভিন্নভাবে (তিনি) সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত করেছিলেন
এবং গর্বিত যোদ্ধাদের হত্যা করে।
(তিনি) বেঁধেছেন কত রাজাকে
এবং গিয়ে ভবানীকে বলি দিলেন। 8.
দ্বৈত:
একটি জলাভূমি দেখে তিনি (সেখানে) গিয়ে চিৎকার করলেন।
চিৎকার শুনে (শত্রুপক্ষের) সমস্ত যোদ্ধা চিৎকারে লুটিয়ে পড়ল। 9.
চব্বিশ:
যারা (ওই পথে) সরে গেছে তারা জলাভূমিতে আটকে গেছে।
সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের ধরে ফেলেন ওই মহিলা।
সকলেই কালিকাকে বলি দেওয়া হয়।
সকলের মুকুট ও ঘোড়া কেড়ে নেওয়া হল। 10.
অবিচল:
(তিনি) বুদ্ধিমত্তা সহকারে (শত্রু দলে) একজন ভৃত্যকে পাঠালেন।