তার রানী ছিলেন ইস্কাপেচের (দেই),
যা গ্রামাঞ্চলে সুন্দর বলে বিবেচিত হত। 1.
সেখানে এক মহান কাজী বাস করতেন।
তার উজ্জ্বল নাম ছিল আরফ দীন।
জেবতুল নিসা নামে তার একটি কন্যা ছিল
যার প্রতিচ্ছবি দেখতে চাঁদের মতো ছিল। 2.
গুলজার রাই নামে একজন (ব্যক্তি) ছিলেন
যা দেখে মহিলারা ক্লান্ত হয়ে পড়তেন।
(যখন) কাজীর মেয়ে তাকে দেখেছিল
তখন কাম তাকে তীর ছুড়ে মারে। 3.
হিতু (সে) জেনে একজন সখীকে ডেকেছিল
এবং তাকে (পুরো) গোপন কথা বুঝিয়ে দিলেন।
তুমি যদি ওকে আমার হাতে দাও,
তারপর চাওয়া বর (পুরস্কার) পান। 4.
সখী তখন তার কাছে গেল
আর সেই শুভানুধ্যায়ী (প্রেমিকা) এসে তাদের সাথে যোগ দিল।
বাবা-মায়ের ভয়ে দুজনেই পরিত্যাগ করলেন
5
এভাবে মহিলাটি তার (যুবকদের) প্রতি মোহগ্রস্ত হয়ে পড়ে।
(তার দিকে তাকালে সে চোখের পাপড়ির সাথে চোখের পাতা ('বার্নি') সংযোগ করতে পারেনি)।
দিনরাত তার প্রতিচ্ছবি দেখতেন
এবং তার জন্মকে ধন্য মনে করে। 6.
(বলে) সেই শুভ দিনটি বরকতময়
যেদিন তুমি ছিলে পরিশ্রমী।
এখন এমন কিছু পরিমাপ করা উচিত
যা প্রেয়সীর সাথে যেতে ঠকানো যায়। 7.
তিনি প্রীতমকে পুরো রহস্য খুলে বললেন
আর মুখে রোমাসনি রাখলো।
সব (তার) চুল পরিষ্কার.
(এখন সে) পুরুষ, নারী (মনে হয়) ভাবা যায় না ॥8॥
যখন প্রেয়সী নারীর ছদ্মবেশ ধারণ করল,
এরপর তিনি আদালতে যান।
তারা বলতে লাগলো আমার ছিট জিতেছে কাজীর ছেলে (আসলে মেয়ে)।
আমি তাকে (আমার) স্বামী বানাতে চাই। 9.
কাজী বইটা খুলে দেখল
আর তা দেখে তিনি বললেন,
যারা স্বেচ্ছায় এসেছে,
কাজী তাকে কিছু বলতে পারে না। 10.
সে আমার ছেলের বউ হয়েছে,
এখন আমি এটি অনুসরণ করব।
সেই বোকা কোন পার্থক্য বুঝল না
এবং রাজার দৃষ্টিতে (অনুমোদনের) সিলমোহর করা হয়েছে। 11.
সীলমোহর লাগানোর পর সে বাড়িতে চলে গেল
আর লোকটা ছদ্মবেশে এল।
দ্বিতীয় দিনে আদালতে ডাকা হলে ড
আর রাজা বড় অংশ নিয়ে (এসে) বসলেন। 12।
যেখানে কাজী ও কোতোয়াল ছিলেন,
(তিনি) পুরুষের ছদ্মবেশে সেখানে আসেন।