তার চেহারা শিকারীর জন্য একটি হরিণ দেখার মত লোভনীয় প্রভাব ছিল.
(তিনি) চিতে খুব সুখে থাকেন
তারা তার জন্য আকুল আকাঙ্ক্ষা করত এবং সর্বদা 'রাঁঝা, রাঁঝা' পাঠ করত।
এভাবে কল চলতে লাগলো
একটা সময় ছিল যখন দেশে দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়েছিল।
একজন মানুষও জীবিত শহর ছেড়ে যায়নি।
অনেক মানুষ মৃত্যু থেকে রক্ষা পায়নি এবং শুধুমাত্র যারা ধনী ছিল তারা বেঁচে ছিল।(3)
নগরে চিত্রা দেবী নামে এক রাণী ছিলেন।
এই শহরে চিতারদেবী নামে এক রানি বাস করতেন, যার নাম ছিল রঞ্জা।
তাদের কেউ বাঁচেনি।
মা ও ছেলে ছাড়া আর কেউ বাঁচেনি।(৪)
ক্ষুধা যখন রাণীকে যন্ত্রণা দেয়,
ক্ষুধা যখন মহিলাকে তাড়িত করেছিল, তখন সে একটি পরিকল্পনা করেছিল।
সে প্রতিদিন অন্যের দ্বারে দ্বারে যেতেন (শস্য)।
সে অন্য বাড়িতে ময়দা পিষতে যেত, এবং সেখানে যে অবশিষ্ট থাকে, তা সে খেতে বাড়িতে নিয়ে আসত।(5)
সে এভাবে না খেয়ে মরে গেল।
তারপর বিধাতা ওখানে অনেক বৃষ্টি করল।
যেন সব শুকিয়ে গেছে সবুজ
আর তখনই বাজতে থাকে জিতের গান। 6.
একটাই রাঞ্জা বাকি ছিল।
এইভাবে সে তার ক্ষুধা দূর করে এবং তারপরে হঠাৎ করে সর্বশক্তিমান
রাঞ্জেকে (ক্রয়কারী) জাটরা আগ্রহের সাথে বড় করেছিল
একটি উপকারী পর্যবেক্ষণ ছিল; শুকনো সব সবুজ হয়ে গেল(7)
(এখন) সবাই তাকে জাতের ছেলে মনে করত।
এখন সবাই বুঝতে পেরেছে যে সে (রাঞ্জা) জাতের ছেলে এবং কেউ তার আসল পরিচয় বুঝতে পারেনি (যে সে একজন রানীর ছেলে)।
এভাবে সময় কেটে গেল
দুর্ভিক্ষ কমে গেছে এবং কামুকতার বয়স বেড়েছে।(8)
তিনি মহিষ চরাতেন এবং প্রতিদিন বাড়িতে আসতেন
তিনি গবাদি পশু চরিয়ে সন্ধ্যায় ফিরে আসতেন এবং রঞ্জা নামে পরিচিত হন।
সবাই তাকে জাটের ছেলে মনে করত
সকলেই তাকে জাটের পুত্র মনে করত এবং কেউ তাকে রাজার পুত্র বলে স্বীকার করত না।(9)
রাঁঝে নিয়ে এত কিছু বলা হয়েছে।
এই পর্যন্ত আমরা রাঞ্জা সম্পর্কে কথা বলেছি, এখন আমরা হীরকে বিবেচনা করি।
(এখন) আমি আপনাকে তার গল্প বলি।
আপনার মনকে আনন্দ দেওয়ার জন্য আমি আপনাকে তাদের গল্প বর্ণনা করব।(10)
আরিল
ইন্দর রাই শহরে এক মেয়ে বাস করত,
যার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল সারা বিশ্বে।
যে কোন রাজা তাকে দেখতে পেলে কিউপিডের তীর দিয়ে বিদ্ধ হবে।
মাটিতে পড়ে যেত।(11)
চৌপাই
কপিল মুনি এসেছিলেন তাঁর সভায়।
সেই জায়গায় একবার তপস্বী কপিল মুন্নি এসে মানেকাকে দেখেছিলেন,
তাকে দেখে মুনির বীর্য ঝরে পড়ল।
তার দেখাদেখি তার বীর্য ঝরে পড়ল এবং সে অভিশাপ দিল,(12)
আপনাকে অবশ্যই পড়ে যেতে হবে এবং মৃত মানুষের কাছে যেতে হবে
'তুমি মানবতার ডোমেইনে গিয়ে শিয়াল জাতের পরিবারে জন্ম নিও।'
তার নাম হীর সাদওয়া