কোন ব্যবসায়ীর ঘি ভাঙ্গার মত তার মাথার মজ্জা বের হল।
এইভাবে গিরিপথ তৈরি হলে কৃষ্ণ তাঁর গোপ বন্ধুদের নিয়ে অসুরের মাথা থেকে বেরিয়ে আসেন।
বিশাল সর্পের আক্রমণ থেকে কৃষ্ণকে বেঁচে থাকতে দেখে সমস্ত দেবতারা আনন্দিত হলেন
গণ ও গন্ধর্বগণ গান গাইতে লাগলেন এবং ব্রহ্মা বেদ পাঠ করতে লাগলেন
সকলের মনে সুখ ছিল, এবং কৃষ্ণ এবং তার সঙ্গীরা, নাগাদের বিজয়ী, তাদের বাড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছিলেন।
কৃষ্ণ তার মুখ থেকে নয়, রাক্ষসের মাথা থেকে রক্তে পরিপূর্ণ হয়ে বেরিয়ে এলেন
সবাই লাল গেরুয়া পোশাক পরা ঋষির মতো দাঁড়িয়ে ছিল
এই চমকটির উপমাও দিয়েছেন কবি
মনে হলো গোপরা ইট মাথায় নিয়ে লাল হয়ে গেছে এবং কৃষ্ণ দৌড়ে দুর্গের চূড়ায় এসে দাঁড়িয়েছেন।
অঘাসুর রাক্ষস হত্যার সমাপ্তি।���
এবার শুরু হলো ব্রহ্মার চুরি করা বাছুর ও গোপদের বর্ণনা
স্বয়্যা
রাক্ষসকে বধ করার পর সবাই যমুনার তীরে গিয়ে খাবারের জিনিসপত্র একত্র করে রাখল
সমস্ত বালক কৃষ্ণের কোমরে বাঁশি রেখে তার চারপাশে জড়ো হল, কৃষ্ণ খুব আনন্দ অনুভব করলেন
সমস্ত বালক কৃষ্ণের কোমরে বাঁশি রেখে তার চারপাশে জড়ো হল, কৃষ্ণ খুব আনন্দ অনুভব করলেন
তারা তৎক্ষণাৎ খাবার মসৃণ করে দ্রুত বাম হাতে খেতে লাগলেন এবং কৃষ্ণের মুখে সুস্বাদু খাবার রাখলেন।
কেউ ভয়ে ভীত হয়ে কৃষ্ণের মুখে তুলি দিতে লাগল আর কেউ কৃষ্ণকে খাবার খাওয়াতে বাধ্য করল,
নিজের মুখে গুঁজে দিতে লাগলেন এভাবে সবাই কৃষ্ণকে নিয়ে খেলতে লাগলেন
একই সময়ে ব্রহ্মা তাদের বাছুরকে একত্র করে একটি কুটিরে বন্ধ করে দেন
তারা সকলেই তাদের বাছুরের সন্ধানে বেরিয়েছিল, কিন্তু যখন কোন গোপ বা বাছুর পাওয়া গেল না তখন ভগবান (কৃষ্ণ) নতুন বাছুর ও গোপ সৃষ্টি করলেন।
দোহরা
ব্রহ্মা যখন তাদের চুরি করেছিলেন
ব্রহ্মা যখন এই সব চুরি করেছিলেন, ঠিক তখনই কৃষ্ণ গোপসহ বাছুর সৃষ্টি করেছিলেন।
স্বয়্যা