যখন সে তাকে বিয়ে করেছিল
এবং সেটা নিয়ে নিজের বাড়িতে পৌঁছে গেল।
(সুতরাং) সেই মহিলা একজন পুরুষকে দেখেছিলেন
তাঁর মতো রাজকুমার ছিলেন না। 4.
তাকে দেখেই তার দৃষ্টি আকর্ষণ করল।
নিদ্রাহীন ক্ষুধা তৎক্ষণাৎ কেটে গেল।
সখী তাকে ডেকে পাঠাতেন
এবং সে তার সাথে আগ্রহ নিয়ে খেলত। 5.
তার প্রতি তার স্নেহ অনেক বেড়ে গেল
যেমন ছিল হীর ও রাঁঝে।
ধীরজের মনেও পড়েনি (তার স্বামী) কেতু
এবং তিনি তাকে (অন্য লোকটিকে) ধর্মের ভাই বলে ডাকতেন। 6.
সুহারের বাড়ির লোকজন তফাত বুঝল না
এবং (তাকে) সেই মহিলার দ্বীনী ভাই মনে করত।
(ওই) বোকারা পার্থক্য বুঝতে পারেনি।
তারা (তাকে) ভাই মনে করত এবং কিছু বলত না।
একদিন মহিলাটি এভাবে বলল।
স্বামীকে বিষ খাইয়ে হত্যা করেছে।
ভন্ত ভন্ত কেঁদে উঠল
আর মানুষের দেখাদেখি মাথার চুল উপড়ে ফেলে। 8.
(বলতে লাগলো) এখন কার বাসায় থাকবো?
আর 'প্রেয়সী' শব্দে কাকে সম্বোধন করব?
আল্লাহর ঘরে বিচার নেই।
(তিনি) পৃথিবীতে আমার এই অবস্থা করেছেন। 9.
বাড়ির সব টাকা সঙ্গে নিয়ে যায়
আর মিত্রাকে নিয়ে বিদায় নিল।
যাকে বলা হতো ধর্মভ্রম,
(তিনি) এই কৌশলে তাকে বাড়ির কর্তা বানিয়েছিলেন। 10.
সবাই তাই বলে
এবং একসাথে চিন্তা করুন।
এই মহিলার কি মনে করা উচিত?
যাকে আল্লাহ এমন অবস্থা করেছেন। 11.
তাই বাড়ির সব টাকা নিয়ে যান
ভাইয়ের বউয়ের কাছে গেছে।
(কেউ) ভেদ অবেদ বুঝতে পারেনি।
(সেই মহিলা) হুজুরকে হত্যা করে বন্ধুর সাথে চলে গেল। 12।
এখানে শ্রীচরিত্রপাখ্যানের ত্রিয়া চরিত্রের মন্ত্রি ভূপ সম্বাদের 309তম চরিত্র শেষ হয়, সবই শুভ।309.5912। যায়
চব্বিশ:
তখন মন্ত্রী বলেন,
হে রাজন! তুমি আমার (পরের) কথা শোন।
যেখানে গারভ দেশ বাস করে।
গৌরসেন নামে এক রাজা ছিলেন। 1.
তাঁর স্ত্রীর নাম ছিল রাস তিলক দেই।
চাঁদ তার আলো কেড়ে নিল তার কাছ থেকে।
সমুদ্রক (জ্যোতিষশাস্ত্রে লেখা নারীর বৈশিষ্ট্য) সবই ছিল তার মধ্যে।
কোন কবি তার ইমেজ নিয়ে গর্ব করতে পারেন। 2.
এক রাজার ছেলে ছিল,
যেন পৃথিবীতে ইন্দ্র আছে।