তিনি শিবের সেবা করলেন এবং ছাগল খেলে তাঁকে খুশি করলেন।
তিনি তাঁর মনের একাকীত্বে শিবের সেবা ও উপাসনা করেছিলেন এবং তাঁকে সন্তুষ্ট করেছিলেন, তিনি মুহূর্তের মধ্যে কৃষ্ণকে হত্যা করার বর পেয়েছিলেন৷2276৷
সুদক্ষাকে উদ্দেশ্য করে শিবের ভাষণঃ
চৌপাই
তখন শিবাজী এভাবে বললেন
তখন শিব আবার তাকে বললেন, “তুমি কৃষ্ণকে হত্যার জন্য হোম করতে পারো
সেই (হবনকুণ্ড) থেকে একটি মূর্তি বের হবে।
সেই হোম (বলি) থেকে আপনি একটি মূর্তি পাবেন, যা কৃষ্ণের জীবন কেড়ে নেবে।2277।
দোহরা
একজন (এছাড়াও) বলেছেন যে যে কেউ যুদ্ধে এটিকে (মূর্তিকে) মুখহীন করে দেবে (অর্থাৎ পিছনের দিকে ফিরিয়ে দেবে)।
"যদি কেউ তাকে লড়াইয়ে পিছনে ঠেলে দেয় এবং তাকে অমনোযোগী করে তোলে তবে সেই শক্তি আপনাকে হত্যা করতে আসবে।" 2278।
স্বয়্যা
শিব সুদক্ষাকে এই কথা বললে তিনি খুশি হলেন
তিনি করেছিলেন, শিবের নির্দেশ মতো
তিনি বৈদিক আদেশ অনুসারে অগ্নি, ঘি এবং অন্যান্য উপাদান ব্যবহার করে হবনা করেছিলেন
সেই মূর্খ শিবের কথার রহস্য বুঝতে পারেনি।2279।
সেই হোম থেকে একটা মূর্তি বের হল, যা দেখে সবাই ভয় পেয়ে গেল
তার জগতে কে সেই পরাক্রমশালী, কে তার বিরুদ্ধে থাকতে পারে?
সেই মূর্তিটি ক্রোধে দাঁত কিড়মিড় করে একটি বিশাল গদা নিয়ে উঠে দাঁড়ালো এবং
সবাই ভেবেছিল এখন কৃষ্ণ জীবিত থাকবে না। 2280.
চৌপাই
(সেই মূর্তি) তখন দ্বারিকার কাছে পালিয়ে গেল।
অতঃপর সেই মূর্তিটি মনে মনে অত্যন্ত ক্রোধান্বিত হয়ে দ্বারকার দিকে যেতে লাগল
এখানে শ্রীকৃষ্ণও শুনলেন