রাজাকে একথা বলার পর পতিতা সেখানে গেল
আর এলেন শ্রী নগর শহরে।
(তিনি) এসে অনেক অঙ্গভঙ্গি দেখালেন
এবং (তখন) রাজা মেদনী শাহ আনন্দের সাথে তার সাথে যোগ দেন।
(সেই বেশ্যা) মেদনী শাহ রাজার অধিকারী
এবং তাকে ডানের পথ ধরে নিয়ে গেল।
(সেখান থেকে রাজা) বাজ বাহাদুর সৈন্য নিয়ে এলেন
এবং লুট করে শ্রীনগর। 6.
রাজা পাগল মাতাল হয়ে রইলেন এবং (তিনি) কিছুই জানেন না
শ্রীনগর কে লুট করেছে?
ওষুধ বন্ধ হয়ে গেলে তার জ্ঞান ফিরে আসে।
(অতঃপর) তিনি দাঁত কিড়মিড় করলেন কারণ ব্যাপারটা হাতের বাইরে চলে গেছে। 7.
দ্বৈত:
(মহিলা) এই কৌশলে রাজাকে প্রতারিত করে তার বন্ধুকে (রাজাকে) বিজয়ী করে।
নারীর এই আচরণ দেবতা ও দানব (কেউ) বুঝতে পারে না।
এখানে শ্রীচরিত্রোপাখ্যানের ত্রিয়া চরিত্রের মন্ত্রী ভূপ সম্বাদের 237 তম চরিত্রের সমাপ্তি, সবই শুভ। 237.4439। যায়
চব্বিশ:
বিরজা কেতু নামে এক জ্ঞানী রাজা ছিলেন
(যা) সারা বিশ্বে বিখ্যাত ছিল।
তাঁর ছটফট করতেন ছাইল কুবরী নামে এক মহিলা।
(তিনি) মন, পলায়ন ও কর্ম করে প্রেয়সীকে দখল করেছিলেন। 1.
একদিন রাজা শিকার খেলতে গেলেন
এবং তার সাথে (রাণী এবং) অনেক দাসীকে নিয়ে গেল।
রাজা ঘন বান এলে
তাই সে কুকুর থেকে অনেক হরিণ ধরেছে। 2.
(রাজা) বললেন, কার সামনে হরিণ বেরিয়েছে,
সে তার ঘোড়া চালাল।
(একই) পৌঁছে তার শরীরে আঘাত করে
আর (ঘোড়া থেকে) পড়ে যাওয়ার ভয় নেই। 3.
অবিচল:
রাজার স্ত্রীর সামনে একটি হরিণ বেরিয়ে এল।
রানী ঘোড়াটিকে তাড়া করে (তাকে) অনুসরণ করলেন।
হরিণ দৌড়ে চলে গেল।
একজন (অন্য কারোর) রাজার ছেলে তাকে দেখে (হরিণটিকে পালিয়ে যেতে) দৌড়ে গেল। 4.
পৌছে (সেখানে) ঘোড়াকে চাবুক মারা
এবং একটি তীর দিয়ে হরিণকে (লক্ষ্যে) গুলি করে।
এই চরিত্র দেখে রানী আটকে গেলেন (তার সাথে)।
বিয়োগের তীর বিদ্ধ হয়ে পৃথিবীতে পড়ল। 5.
তখন সেই মহিলা যোদ্ধার মত জ্ঞানে এসে উঠে দাঁড়ালেন
আর গয়ালের মতো দুলতে দুলতে ভদ্রলোকের কাছে গেল।
ঘোড়া থেকে নেমে দুজনেই সেখানে রমনা করলেন।
ততক্ষণ পর্যন্ত, (ক) সিংহ সেই স্থানে বেরিয়ে আসে। 6.
সিংহের রূপ দেখে ভয় পেয়ে গেল মহিলাটি
আর প্রেমিকার গলা জড়িয়ে ধরে।
সংকল্পবদ্ধ, কুনওয়ার তার ধনুক আঁকলেন এবং একটুও নড়লেন না।
আর বাঁকে (কুনওয়ার) তীরের আঘাতে ঘটনাস্থলেই সিংহটিকে মেরে ফেলে।
সিংহটিকে মেরে সেখানে রাখা হয়েছিল এবং ভাল খেলা হয়েছিল।
তিনি মহিলাকে জড়িয়ে ধরে ভঙ্গি ও চুম্বন করলেন।