কৃষ্ণ প্রসন্ন হয়ে সকলকে সাথে নিয়ে সেই জলাশয়ের তীরে গেলেন
বলরাম সেই গাছের ফল ছিঁড়ে ফেললেন যেটি ফোঁটার মতো পৃথিবীতে পড়েছিল
প্রচণ্ড ক্রোধে ধেনুকা রাক্ষস তার দুই পা একত্রে বুকে আঘাত করল।
কিন্তু কৃষ্ণ তার পা ধরে কুকুরের মত তাকে ছুড়ে ফেলেন।
অতঃপর সেই রাক্ষসের বাহিনী তাদের সেনাপতিকে নিহত মনে করে,
গরুর রূপ ধারণ করে প্রচণ্ড ক্রোধে ধুলো তুলে আক্রমণ করে
কৃষ্ণ এবং পরাক্রমশালী হলধরের কারণে চার ধরনের সেনাবাহিনী দশ দিকে উড়ে যায়
একজন কৃষক যেমন তুষকে শস্য থেকে আলাদা করার সময় মাড়াই থেকে উড়ে যায়।
বাচিত্তর নাটকের কৃষ্ণ অবতারে (দশম স্কন্দ পুরাণে বর্ণিত) ���ধেনুকা রাক্ষস বধের বর্ণনার সমাপ্তি।
স্বয়্যা
চতুর্মুখী অসুরবাহিনীর বিনাশের কথা শুনে দেবতারা কৃষ্ণের প্রশংসা করলেন।
সব গোপা ছেলেরা ফল খেতে খেতে ধুলো তুলতে লাগলো
কবি সেই দৃশ্যের বর্ণনা দিয়েছেন এভাবে,
ঘোড়ার খুরের ধুলো সূর্যের কাছে পৌঁছেছে।
সৈন্যসহ অসুরদের বিনাশ করে গোপ, গোপী ও কৃষ্ণ নিজ নিজ ঘরে ফিরে এলেন।
মায়েরা খুশি হয়ে নানাভাবে সকলের প্রশংসা করতে লাগলেন
ভাত-দুধ খেয়ে সব শক্ত হয়ে যাচ্ছিল
মাতারা গোপীদের বললেন, ��এইভাবে সব মানুষের উপরের গিঁট লম্বা ও মোটা হয়ে যাবে।���202।
কৃষ্ণ খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে গেলেন এবং স্বপ্ন দেখলেন যে, ভালো পানি পান করে,
তার পেট খুব ভরে গিয়েছিল
যখন রাত আরও বাড়ল, তখন তিনি একটি ভীতিকর শব্দ শুনতে পেলেন, যা তাকে সেই স্থান থেকে সরে যেতে বলল
কৃষ্ণ সেই স্থান থেকে চলে আসেন এবং তার বাড়িতে পৌঁছে তার মায়ের সাথে দেখা করেন।203।
কৃষ্ণ ঘুমিয়ে গেলেন এবং ভোরবেলা আবার বনে গেলেন, তার বাছুরগুলো নিয়ে গেলেন
দুপুরবেলা সে একটা জায়গায় পৌছাল, যেখানে একটা বড় ট্যাঙ্ক ছিল