শিখ ধর্মের পথে প্রবেশ করলে সন্দেহ ও বিচ্ছিন্নতা নষ্ট হয় এবং সতগুরুর সমর্থনে মানুষ নিজেকে উপলব্ধি করে।
সতগুরুর আভাস দ্বারা, একজন ব্যক্তি এমন একটি দৃষ্টিতে ধন্য হন যা একজনকে নিজের চারপাশে ভগবানকে দেখতে সক্ষম করে। সতগুরুর মমতাময়ী দৃষ্টি দ্বারা, ব্যক্তি চিরস্থায়ী অবস্থান লাভ করে।
শব্দ ও চেতনার মিলনে এবং নামের মধুর সুরের গুণে ঐশ্বরিক অমৃতের চিরন্তন প্রবাহ প্রবাহিত হয়। গুরু প্রদত্ত মন্ত্রের ক্রমাগত পুনরাবৃত্তি করলে উচ্চতর আধ্যাত্মিক অবস্থা অর্জিত হয়।
একজন গুরু-সচেতন ব্যক্তি মন, কথা এবং কাজের মধ্যে সামঞ্জস্য এনে প্রকৃত আধ্যাত্মিক আরাম ও শান্তি লাভ করেন। প্রভুর প্রেমের সেই অনন্য ঐতিহ্য তার মনে এক অপূর্ব আস্থা ও বিশ্বাসের জন্ম দেয়। (৮৯)